তৃণমূল পর্যায়ে তথ্যপ্রযুক্তির জ্ঞান পৌঁছে দিয়ে আইসিটিতে দক্ষ জনবল তৈরি করা সম্ভব। এ লক্ষ্যমাত্রার পাশাপাশি বিশ্বের বুকে বাংলাদেশকে আইসিটি-বান্ধব দেশ হিসেবে শীর্ষে নিয়ে যেতে চান একদল তরুণ। তাদের হাত ধরে যাত্রা শুরু করে আইসিটি অলিম্পিয়াড বাংলাদেশ। দেশের প্রতি দায়বদ্ধতার জানান দিয়ে দেশজ উপাদান কাজে লাগিয়ে বাংলাদেশকে বিশ্ব মানচিত্রে শীর্ষে নিয়ে যাওয়ার প্রত্যয়ে কাজ করছে আইসিটি অলিম্পিয়াড বাংলাদেশ।
চতুর্থ শিল্প বিপ্লব বাংলাদেশের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। তাই আইসিটি অলিম্পিয়াড বাংলাদেশ মূলত আইসিটি শিক্ষাকেই গুরুত্ব দেবে। তথ্যপ্রযুক্তি নিয়ে দেশে প্রথমবারের মতো অনুষ্ঠিতব্য আইসিটি অলিম্পিয়াড বাংলাদেশ ২০২২- এর কার্যক্রম চলছে সারা দেশব্যাপী।
যার শুরু ‘‘হুইসেল’’র মাধ্যমে। পরে যুক্ত হয় ক্রিয়েটিভ আইটি ইনস্টিটিটিউট। এই দুই অনলাইন এডুকেশন প্ল্যাটফর্মের তত্ত্বাবধায়নে শুরু হয় আইসিটি অলিম্পিয়াড বাংলাদেশ।
এই উদ্যোগটির নেপথ্যে কাজ করছেন মোহাম্মদ শাহরিয়ার খান। বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষকতা দিয়ে যার চাকরিজীবন শুরু। এছাড়াও তার অভিজ্ঞতার ঝুলিতে রয়েছে টেলিকম, ব্যাংক ও সফটওয়্যার ফার্ম। সফটওয়্যার ফার্মে চাকরি করার সময় বিভিন্ন প্রজেক্টে ফ্রিল্যান্সার হিসাবে কাজ করেছেন। যিনি হুইসেল-এর কো-ফাউন্ডার ও আইসিটি অলিম্পিয়াডের গভর্নিং বডির একজন অন্যতম সদস্য। সম্প্রতি তিনি হুইসেল ও আইসিটি শিক্ষার বিভিন্ন বই লেখায় সম্পৃক্ত হয়েছেন। হেড অব কনসেপ্ট হিসেবে কাজ করেছেন হুইসেল’র ‘‘লার্ন এলফাবেট উইথ টেকনোলজি’’ বইয়ে। তার অন্যতম একটি উদ্যোগ আইসিটি অলিম্পিয়াড বাংলাদেশ।
Share করে সবাইকে জানিয়ে দিন।
Page Link – bdengineer.com
Page Link- Engineers Job in Bangladesh