শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি বলেছেন, মহামারি ও বৈশ্বিক মন্দার পর নানা প্রতিবন্ধকতা পার করে বছরের প্রথম দিন শিক্ষার্থীদের হাতে বই তুলে দিয়েছি। আমরা বই উৎসব করতে পেরেছি, সেটি একটি বড় বিষয়। কিন্তু সেটিকে পাশ কাটাবার জন্য নানারকম কথা বলা হচ্ছে। প্রতিটি শিশুর জন্যই বই ছাপা হয়েছে। যে শিশুর ৫টি বই পাওয়ার কথা সে হয়তো পেয়েছে ৩টি। বাকি বই আগামী দুই সপ্তাহের মধ্যে সব শিক্ষার্থীর হাতে পৌঁছে দেওয়া হবে।
ইলিশ সম্পদ উন্নয়ন ও ব্যবস্থাপনা প্রকল্পে নিবন্ধিত জেলেদের মাঝে বকনা বাছুর বিতরণ উপলক্ষে বুধবার দুপুরে চাঁদপুর সদর উপজেলা পরিষদ প্রাঙ্গণে আয়োজিত অনুষ্ঠানে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।
এসময় বইয়ের কাগজের মান নিয়ে শিক্ষামন্ত্রী বলেন, সারাজীবনই কিন্তু নিউজপ্রিন্ট দিয়ে বই ছাপা হতো। এবার সেকেন্ডারি পাল্প ছাড়া দেশে কিন্তু কোনো পাল্প ছিল না। বিদেশ থেকেও কাগজ আনার কোনো সুযোগ ছিল না। আমাদের যে কাগজ ছিল, যে সেকেন্ডারি পাল্প ছিল সেটি দিয়েই আমাদের করতে হয়েছে। এতে মান খুব খারাপ হওয়ার কথা না। শুধুমাত্র ব্রাইটনেস কিছুটা কম হবে। তাছাড়া ব্রাইটনেস যখন বেশি হয়, সেটি কিন্তু চোখের জন্য অত ভালো না।
এ প্রসঙ্গে তিনি আরও বলেন, আমাদের দেশে সবাই মনে করে— বই যত বেশি সাদা হবে ততো বোধহয় ভালো, তা কিন্তু নয়। আমরা যেটি করেছি তা বাধ্য হয়ে করেছি। কারণ সেকেন্ডারি পাল্প ছাড়া আমাদের দেশে কোনো বিকল্প ছিল না। সেজন্য রংটা কিছুটা ভিন্ন হয়েছে। তবে এর কোনোটাই নিউজপ্রিন্ট না।
অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন চাঁদপুর সদর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান নুরুল ইসলাম নাজিম দেওয়ান, সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সানজিদা শাহনাজসহ আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের নেতৃবৃন্দ।
Share করে সবাইকে জানিয়ে দিন।
Page Link- Engineers Job in Bangladesh
.
Page Link- Diploma Engineers of Bangladesh